ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম

ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? তেঁতুলের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান?তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি না টেনে মনোযোগ সহকারে পড়ুন। অনেকেই তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানেনা। আমার এই আর্টিকেলে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম উপকারিতা ও অপকারিতা এবং তেঁতুলের শরবত নিয়ে আলোচনা করেছি।
ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম

ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম জেনে আপনারা তেঁতুল খেলে অবশ্যই আপনাদের ওজন কমবে। তাই সঠিক নিয়মে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম জানতে হবে। তেঁতুল খেতে ছোট বড় সকলেই পছন্দ করে। তাই তেঁতুলের শরবত বিভিন্ন রকম ভাবে বানিয়ে খেতে পারেন।

ভূমিকা

তেঁতুলে রয়েছে অনেক উপকারী। কোন জিনিস বেশি খাওয়া ঠিক নয়। তেঁতুলে যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমন অপকারীর দিকে রয়েছে। তাই নিয়ম অনুযায়ী খাওয়া দরকার। আপনার যদি ওজন বৃদ্ধি হয়ে থাকে তবে শরীরে অনেক রোগ সৃষ্টি হয়ে যায়। তাই ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম জেনে খেতে পারেন। ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়া অনেক উপকারী।

ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম

অনেকেই আছে যে ওজন কমাতে চাই। ওজন কমানোর জন্য বিভিন্ন রকম ডায়েট করে। আবার অনেকেই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে থাকে। ওজন বৃদ্ধি হলে শরীরে অনেক রকম রোগের সৃষ্টি হয়। তাই ওজন কমিয়ে নিজেকে রোগ মুক্ত রাখা খুবই দরকার। প্রতিটা মানুষের স্বাস্থ্য সচেতন হওয়া দরকার। তাহলে শরীর থেকে আমরা রোগ মুক্ত করতে পারব।

তবে ওজন কমাতে গিয়ে শুধু না খেয়ে থাকলে হবে না। পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। যার শরীরের জন্য খুব উপকারী। তার সাথে ওজন কমাবে সেরকম কোন খাবার খেতে হবে। সে ক্ষেত্রে তেতুল অনেক উপকারী। ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই আপনারা যারা ওজন কমাতে চান তেঁতুল খেতে পারেন। তার সাথে পুষ্টিকর স্বাস্থ্যকর খাবার রাখতে হবে। 

আরো পড়ুন:বিটরুট পাউডার এর দাম কত

তা না হলে আপনার ওজন কমাতে গিয়ে আপনি না অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাই ওজন কমানোর জন্য তেতুল খাবারের তালিকায় রাখলে অবশ্যই আপনাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। তবে ওজন কমানোর জন্য একজন ভাল ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েও উচিত। কারণ তেঁতুল খেলেই যে শুধু ওজন কমবে তা নয় এতে আপনি অসুস্থ হতে পারেন।

তাই ওজন তেতুল খাওয়ার সাথে সাথে স্বাস্থ্যকর খাবার, নিয়মিত ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে।তবে তেতুল অতিরিক্ত খাওয়া যাবেনা এবং একটি নিয়মের মধ্যেই খেতে হবে। কারণ অতিরিক্ত কোন কিছু খেলে তার ভালো দিকে চাইতে খারাপ হতে পারে।
  • তেঁতুল শরবত তৈরি করে খালি পেটে প্রতিদিন খেতে পারেন। এতে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থাকলে দূর হবে। অনেকের হজম শক্তি অনেক সমস্যা দেখা দেয়। হজম শক্তি সাহায্য করে।
  • নাস্তার সাথেও তেতুল খাওয়া যেতে পারে। কারণ তেঁতুল খেলে ক্ষুধা লাগে কম। তেতুলে আছে অনেক ফাইবার। যাতে আপনার পেট ভরে থাকে। তাই নাস্তা তেঁতুল খেতে পারেন।
  • খাবারের সাথে যদি তেতুলের চাটনি থাকে তাহলে অনেক ভালো হয়। তেতুলের চাটনি খেলে যেমন খেতে ভালো লাগে খাবারকে অনেক সাধের করে তোলে এবং পেটটাকেও তাড়াতাড়ি ভরিয়ে দেয়। তাই ভাত বা রুটির সাথে তেতুলের চাটনি বানিয়ে খেতে পারেন।

তেঁতুলের উপকারিতা ও অপকারিতা

তেঁতুল খেতে কমবেশি সব মানুষই পছন্দ করে। মেয়েরা যখন গর্ভাবস্থায় থাকে তখন তেতুল খেতে অনেক পছন্দ করে। এছাড়াও স্বাভাবিক অবস্থাতেও মানুষ তেঁতুল খেতে পছন্দ করেন। তবে কিছু মানুষ মনে করে তেঁতুল বেশি খেলে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তেঁতুলে অনেক উপকারী দিক রয়েছে। আজ আমার এই আর্টিকেলে তেতুল সম্পর্কে উপকারী এবং অপকারী দুই দিক নিয়েই করা হয়েছে। তেঁতুলে অনেক উপকারী দিক রয়েছে। চলুন আর দেরি না করে তেতুল সম্পর্কে উপকারীর তথ্যগুলো জেনে নিন।
ত্বক উজ্জ্বল করে
তেঁতুলকে ত্বকের স্ক্রাব হিসেবে ব্যবহার করা যায়। তেঁতুলের পাল্প বহু বছর আগে থেকেই ব্যবহার করা হয়। এতে রয়েছে আলফা- হাইড্রোক্সি এসিড যা ত্বকের মসৃণ ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখে। তেঁতুলে আরো রয়েছে সাইট্রিক এসিড, ম্যালিক এসিড, ল্যাকটিক এসিড ও টারটারিক অ্যাসিড। অনেকের মুখে অনেক কালো দাগ হয়ে থাকে। 

ব্রণ হলে অনেক সময় মুখে কালো দাগ হয়ে থাকে। এই দাগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তেঁতুলের রস ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনার ত্বকের কালো দাগ দূর হবে এবং ত্বকের হাইড্রেট ধরে রাখবে। অকাল বার্ধক্য থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ওজন কমাতে
ওজন কমাতে তেঁতুল অনেক কার্যকরী। মানুষের শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেলে শরীরে অনেক রকম রোগের সৃষ্টি হয়। যেমন কিডনি, লিভার, হৃদরোগ ও বার্ধক্য জনিত রোগ হয়ে থাকে। তেঁতুলের ক্যালরি অনেক কম থাকে। তাই ওজন বৃদ্ধির ভয় থাকে না। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে তেঁতুল শরীরের অতিরিক্ত চর্বিকে দূর করতে সাহায্য করে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে
অনেকের হজম শক্তিতে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে। তেঁতুল খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তেতুলে এমন কিছু উপাদান উপাদান রয়েছে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে খুব দ্রুতই সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে
নিয়মিত তেতুল খেলে যাদের অনেক বেশি ডায়াবেটিস তা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে। কারণ তেতুলে চিনির মাত্রা কম থাকে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে
ক্যান্সার এখন প্রায় মানুষেরই হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে তেঁতুল খাওয়ার ফলে উচ্চ পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট কারণে ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
আলসার রোধ করতে
বর্তমান ঘরে অনেকেরই পেপটিক আলসার হচ্ছে। এতে করে খাবারে অনেক কষ্ট হয় পেট জ্বালাপোড়া করে। এই আলসার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা তেঁতুল খেতে পারেন। বিভিন্ন গবেষণা থেকে দেখা গেছে তেঁতুলের বীচের প্রতিদিন খেলে এই আনসার থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
অনেকেরই কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা রয়েছে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য তেঁতুল খেতে পারেন। কারণ তেতুলের মধ্যে রয়েছে ম্যালিক এসিড,ড পটাশিয়াম এবং টারটারিক অ্যাসিড।
লিভার সুস্থ রাখতে
এখন প্রাই মানুষেরই লিভারের সমস্যা দেখা দেয়। অনেক মানুষের লিভার ড্যামেজ হয়ে যায় কারণ যদি অতিরিক্ত মধ্যপান করে থাকে তবে এই সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়। তাছাড়াও অনেক মানুষের বিভিন্ন রকম খাদ্য অভ্যাসের জন্য যে খাদ্যগুলো চর্বি জাতীয় এবং স্বাস্থ্যকর না সেগুলা খাওয়ার কারণে লিভার অনেক রকম। এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা তেঁতুলের পাতা খেতে পারেন। এটি খুব কার্যকরী।

আরো পড়ুন:চিরতা কতদিন খাওয়া যায় জানুন

সর্দি কাশি দূর করতে
তেঁতুলে রয়েছে অ্যান্টিহিস্টামিনিক এবং ভিটামিন সি যার কারণে শরীরের এলার্জি দূর করে এবং শরীরকে সর্দি কাশি ঠান্ডা লাগা দূর করতে সহায়তা করে।
হার্টকে সুস্থ রাখতে
তেঁতুল উঁচু ফাইবার বিশিষ্ট ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি শরীরের কোলেস্টেরল হ্রাস করে এবং ভালো কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে।যার ফলে হার্টকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ করতে
বিভিন্ন অঞ্চলে তেতুলের গাছকে ঔষধি গাছ হিসেবে ব্যবহার করে। যেমন আফ্রিকান উপজাতিরা প্রাচীনকাল থেকেই ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যবহার করে আসছে। ব্যাকটেরিয়া সংক্রমনের কারণে বিভিন্ন রকম জ্বর হয়ে থাকে এই জ্বরের সময় তেতুলের কাজকে বেশ কার্যকরী ভাবে ব্যবহার করে থাকে।

প্রতিটা খাবারের যেমন উপকারী দিক রয়েছে তেমন অপকারিতা রয়েছে। অতিরিক্ত কোন কিছু খাওয়াই ভালো না। সীমার মধ্যে প্রতিটা খাবার খাওয়া প্রয়োজন। তাই আসুন আমরা তেঁতুলের উপকারিতা জেনে নি।
  • মাত্রা অতিরিক্ত তেতুল খাওয়ার কারণে রক্তচাপ কমতে পারে।
  • তেতুল এলার্জির জন্য ভালো হলেও অতিরিক্ত তেঁতুল খেলে এলার্জি বেশি হতে পারে। চুলকানি, ঘা, বমি বমি ভাব শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা সহ বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • বেশি তেঁতুল খাওয়ার ফলে অনেকের ওজন অতিরিক্ত মাত্রায় কমে যায়। সে ক্ষেত্রে মাথা ঘোরা এবং শরীর দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
  • তেতুলের মধ্যে টারটারিক এসিড রয়েছে। যার কারণে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে আপনার দাঁত নষ্ট হতে পারে।
  • অতিরিক্ত তেঁতুল খাওয়ার ফলে আপনার শরীরের গ্লুকোজের মাত্রা অতিরিক্ত কমে যেতে পারে।
  • বিভিন্ন রকম অপারেশনের পরে তেঁতুল বেশি পরিমাণে খাওয়ার ফলে আপনার সেই জায়গা পেকে যেতে পারে। পুজ ও ব্যথার সৃষ্টি হতে পারে।
  • যাদের ওজন অনেক কম তারা যদি ওজন বৃদ্ধি করতে চান তবে তেতুল একদমই খাওয়া উচিত হবে না। কারণ সে ক্ষেত্রে আপনার ওজন অনেক কমে যেতে পারে।

তেঁতুলের শরবত বানানোর পদ্ধতি

তেতুলের নাম শুনলে ছোট থেকে বড় সবারই জিভে ভেবে পানি চলে আসে। তেঁতুল বিভিন্নভাবেই খাওয়া যায়। বিভিন্ন রকম চাটনি, শরবত,বানিয়ে খাওয়া যায়। আজকে আমার এই আর্টিকেলে তেতুলের শরবত কিভাবে বানায় সেটি আলোচনা করব। আসুন আমরা তেতুলের শরবত কিভাবে বানায় সেটি জেনে নি।

টক ঝাল মিষ্টি তেতুলের শরবত

উপকরণ
  • দুই চামচ তেতুলের ক্বাথ
  • স্বাদমতোশুকনো মরিচ
  • গোল মরিচ
  • জিরা
  • পরিমাণ মতো বিট লবণ
  • গোলমরিচের গুড়া
  • স্বাদ অনুযায়ী চিনি
  • ঠান্ডা পানি
  • পুদিনা পাতা
  • বরফ কুচি
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে পাকা তে&তুল ভিজিয়ে রেখে সেটা থেকে ক্বাথ বের করে নিতে হবে। এবার একটি প্যানে শুকনো মরিচ ভেজে নিতে হবে। গোলমরিচ ও জিরা ভেজে নিতে হবে তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন কিছু পুড়ে না যায়। গরম থাকতে এগুলো মিহি করে নিতে হবে। 
ওজন কমাতে তেঁতুল খাওয়ার নিয়ম

এবার একটি গ্লাসে দুই চামচ তেতুলের ক্বাথ দিয়ে আধা চা চামচ ভাজা ,পরিমাণ মতো শুকনো মরিচের গুঁড়া, পরিমাণমতো বিট লবণ গোলমরিচের গুড়া এবং স্বাদ অনুযায়ী চিনি যোগ করে ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে। এর সাথে আপনারা আপনাদের পছন্দ অনুযায়ী বরফ এবং পুদিনা পাতা দিয়ে টক ঝাল মিষ্টি তেতুলের শরবত পরিবেশন করুন।

গুড় দিয়ে তেঁতুলের শরবত

উপকরণ
  • পাকা তেঁতুলের ক্বাথ আধা কাপ
  • স্বাদমতো গুড়
  • ঠান্ডা পানি তিন থেকে চার কাপ
  • লেবুর রস এক টেবিল চামচ
  • ভাজা জিরা এক চা চামচ
  • বিট লবণ পরিমাণ মতো
  • অল্প পরিমাণে পুদিনা পাতা
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে তেঁতুলকে ভিজিয়ে রেখে ক্বাথ বের করে নিতে হবে। এবার ব্লেন্ডারে তেঁতুলের ক্বাথ, গুড়, লেবুর রস, বরফ কুচি অল্প পরিমাণে পুদিনা পাতা, বিট লবণ, ভাজা জিরা একসাথে মিশিয়ে বিলীন করে নিতে হবে। এবার শরবত থেকে নিয়ে গ্লাসে গ্লাসে ঢেলে দিয়ে পরিবেশন করুন।

লেখকের শেষ কথা

অনেকের শরীরে এখন ওজন বৃদ্ধি হওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে। এই আর্টিকেলে আমি তেতুল খাওয়ার নিয়ম লিখেছি। আলোচনা থেকেই জানা যায় যে তেতুল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় সহায়ক হিসেবে কাজ করে। তাই ওজন কমাতে তেতুল খাওয়ার নিয়ম জেনে আপনারা সঠিক নিয়মে যদি খেয়ে থাকেন তাহলে ওজন কমবে এবং সুস্থ থাকা যাবে।

আরো পড়ুন:লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তির উপায়

আশা করি আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন এবং অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করুন। এরকম আরো আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আর্টিকেল পড়ার পরে যদি আপনাদের কোন মন্তব্য থেকে থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাদ বি ডি নীতিমালা; মেনেকমেন্টকরুনপ্রতিটিকমেন্টরিভিউকরাহয়;

comment url