অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম
অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান? অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন্য। আপনারা আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন তাহলে জানতে পারবেন অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে।
আপনি যদি মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে আপনি জানতে পারবেন অ্যালোভেরা জেল ঘরে বসে কিভাবে তৈরি করা যায় অ্যালোভেরা জেল দিয়ে কিভাবে ফর্সা হওয়া যায় উপকারিতা সহ আরো অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা করেছি। তাছাড়াও অ্যালোভেরা জেলের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই।
ভূমিকা
আমরা সকলেই সুন্দর হতে চাই। চাই আমাদের ত্বকটা অনেক সুন্দর এবং মসৃণ থাকবে। দাগের উজ্জ্বল ত্বক সকলেই পছন্দ করে। কিছু কিছু ক্রিম আছে যেগুলো ব্যবহার করে অনেক সময় ব্রণ হয় সে থেকে দাগ সৃষ্টি হয়। দেখতে অনেকটা খারাপ লাগে। আপনারা ঘরে বসেই এলোভেরা জেল বানিয়ে মুখে ব্যবহার করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনাদের টক সুন্দর হবে এবং চুলে ও ব্যবহার করতে পারেন ।চুল হবে খুশকি মুক্ত শক্ত মজবুত।
অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম
আমরা সকলেই সুন্দর্য বেশি ভালোবাসি। আমরা তো সকলেই তাই তোকে সৌন্দর্য নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ি। আমাদের ত্বকটা উজ্জ্বল মসৃণ সুন্দর দাগ মুক্ত থাকবে এটাই আমরা সবাই চাই। অনেক কিছু বাজারে ক্রিম রয়েছে সেগুলা ব্যবহার করেও ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি করি। কিন্তু বাজারের ক্রিম গুলো অনেক সময় ব্যবহার করে মুখে জ্বালাপোড়া এবং লাল ভাব হয়ে যায়।
মুখে ত্বক নষ্ট হয়ে যায়। আপনারা এই জন্য ঘরোয়া পদ্ধতিতেও ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ অ্যালোভেরা একটি প্রাকৃতিক উপাদান। এটি আপনারা বাড়ির ছাদে বা বাড়ির আশেপাশে যাদের জায়গা আছে লাগিয়ে অনেক উপকার পেতে পারেন। অ্যালোভেরা জেল হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
অ্যালোভেরা জেল বাজারেও পাওয়া যায়। আর প্রাকৃতিকভাবে পেতে চাইলে গাছ নিয়ে আসে সেটা থেকে অ্যালোভেরা জেল বানিয়ে নেয়া যায়। অ্যালোভেরাশুধু মুখে ব্যবহার করা যায় তা নয় এটি চলেও ব্যবহার করা যায়। আবার অনেকে এই অ্যালোভেরা খেয়ে থাকেন শরবত হিসেবে। অ্যালোভেরার অনেক গুণ রয়েছে। চলুন আমরা অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জেনে নি।
- অ্যালোভেরা ও লেবু একসাথে মিশে একটা পেস্ট তৈরি করে নিন। তারপর এটি পুরো মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে ৫-১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। তবে আপনার ত্বক যদি শুষ্ক হয়ে থাকে তবে লেবু না ব্যবহার করে মধু ব্যবহার করতে পারেন।
- অ্যালোভেরার সঙ্গে একটু হলুদের গুঁড়া ও মধু মিশিয়ে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে নেন। এখানে এক চামচ হলুদ, এক চামচ এলোভেরা ও এক চামচ মধু আপনারা চাইলে গোলাপ জল মিশাতে পারেন। তারপরে একটি পেস্ট তৈরি হবে সেটা ভালোভাবে মুখে লাগিয়ে মেসেজ করুন। পুরো মুখে ভালোভাবে পেজটি লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ভালোভাবে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটা আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হবে এবং ত্বক নরম উজ্জ্বল দেখাবে।
- অ্যালোভেরা নিয়ে তার মধ্যে টক দই মিশে একটি ভাল ফেসপ্যাক তৈরি হয়ে যাবে। এই ফেসপ্যাকটি আপনি ভাল করে ত্বকে লাগিয়ে নিন। ১৫-২০ মিনিট পরে ত্বক ভালো করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে আপনার ত্বক আরো উজ্জ্বল দেখাবে।
- অ্যালোভেরা সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে নিয়ে একটি টোনার তৈরি করা যায়। টোনার হিসেবেও অ্যালোভেরা খুব ভালো কাজ করে। গরমের সময় মুখ জ্বালাপোড়া করে। অ্যালোভেরা জেলের টোনার ব্যবহার করলে মুখে স্বস্তি ফিরে আসে।
- অ্যালোভেরা স্ক্রাব হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। অ্যালোভেরার সাথে চিনি মিশিয়ে নিয়ে এটি স্ক্রাব হিসেবে তৈরি হয়ে যায়। আপনারা যারা স্ক্রাব তৈরি করতে চান তারা এক চামচ এলোভেরা ও এক চামচ চিনি মিশিয়ে নিয়ে এটি স্ক্রাব তৈরি করে নিন।এই স্ক্রাবটি পুরো মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিয়ে কিছুক্ষণ পরে ধুয়ে ফেলুন।
- পরিমাণ মতো অ্যালোভেরা নিয়ে তার সাথে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল হবে।
আসল এলোভেরা জেল চেনার উপায়
আপনি নিজের ত্বককে সুন্দর রাখার জন্য বাজার থেকে অনেক রকম প্রোডাক্ট নিয়ে এসে ব্যবহার করেন। অ্যালোভেরা জেলও হয়তো নিয়ে এসে ব্যবহার করে থাকেন। তবে অ্যালোভেরা জেল বা যে কোন প্রোডাক্ট বাজার থেকে নিয়ে আসার আগে অবশ্যই সতর্কতার সাথে দেখতে হবে যে সেটা আসল না নকল।
কারণ বাজারে অনেক রকম প্রোডাক্ট ওঠে এবং অনেক রকম অ্যালোভেরা জেল ও উঠে তার মধ্যে কোনটা আসল কোনটা নকল সেটা যাচাই করার অবশ্যই আমাদের দরকার। কারণ কোন খারাপ নকল এলোভেরা জেল ব্যবহার করে ত্বকের ক্ষতি হোক সেটা কেউ চায় না। যারা এলোভেরা জেল ব্যবহার করতে চান তারা অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।
আমি আর্টিকেলে অ্যালোভেরা জেলের সঠিক ব্যবহার এবং অ্যালোভেরা জেল আসল চেনার উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আপনারা আর্টিকেলটি পড়ে অ্যালোভেরা জেল সঠিকটা দোকান থেকে কিনতে পারবেন। অ্যালোভেরা জেলের অনেক গুনাগুন রয়েছে। এটি ত্বকের পাশাপাশি চুলে ও ব্যবহার করা যায়।অনলাইনেও অনেক অ্যালোভেরা জেল প্রোডাক্ট সেল হয়।
কোন পেজের অ্যালোভেরা জেল ভালো হবে সেটা জেনে বুঝে আপনারা কিনবেন। মেয়াদ উত্তীর্ণ কিনা সেটাও জেনে নিয়ে কিনতে হবে। কতগুলো এলোভেরা জেল এর রিভিউ দেখেছি তার মধ্যে থেকে সবচেয়ে সেরা যেটি আমার মনে হয় সেটি হল Mamaearth alovera gel with pure alovera & vitamin E এই অ্যালোভেরা জেলে রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান।
আরো পড়ুন:পোষা পাখির নামের লিস্ট পড়ুন
যা আমাদের চুল ও ত্বককে ভালো রাখতে সাহায্য করে ও হাইড্রেটে সহায়তা করে। এটিতে রয়েছে ভিটামিন ই যা ত্বক ও চুলের ড্যামেজ থেকে রক্ষা করে। আর অ্যালোভেরা জেল কেনার সময় অবশ্যই দেখে নিবেন এটি কোন কোম্পানির এবং কোম্পানির আসল লোগো দেয়া আছে কিনা। তাহলে বোঝা যায় যে এটি সেই কোম্পানি থেকেই তৈরি করা হয়েছে অতঃপর এটি আসল।
দামেও একটু বেশি থাকে ভালো জিনিসের দামটা একটু বেশিই হয়। এছাড়াও রয়েছে মামাআর্থ অ্যালোভেরা জেল।এজেন্টি চুলে ও ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা যায়। মামাআর্থ অ্যালোভেরা জেল ত্বকের সানবার্ন কমিয়ে আনে ত্বকে সুরক্ষিত রাখতে সহায়তা করে। ডার্মালজিকেল টেস্টেড হিসেবে এটি অনেক ভালো। সিলিকন মুক্ত কোনো রকম রং মেশানো থাকে না। যে কোন ধরনের চুলে এবং ত্বকে ব্যবহার উপযোগী। তাই আপনারা এই ব্যবহার করতে পারেন।
রাতে এলোভেরা ব্যবহার
অ্যালোভেরা ত্বকের যত্নে অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপাদান। অ্যালোভেরা রাতে ব্যবহার করলে ত্বকের অনেক উপকারিতা আসে। এতে রয়েছে এন্টি ইনফ্লামেটরি ও ময়শ্চারাইজিং যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে ও মসৃণ রাখতে সহায়তা করে। রাতে যদি এলোভেরা ত্বকের জন্য ব্যবহার করা হয় তবে অধিক পরিমাণে উপকার পাওয়া যায়।
আপনি যদি অ্যালোভেরা জেল দিয়ে ফর্সা হতে চান তবে আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এলোভেরা জেল রাতে ব্যবহারের জন্য কিছু নিয়ম রয়েছে সেগুলো মেনে ব্যবহার করুন। আসল অ্যালোভেরা জেল নিয়ে ব্যবহার করা উচিত। তাকে আগে ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিষ্কার করে হালকা মেসেজ করে রাতে এলোভেরা জেল ত্বকে লাগাবেন।
আরো পড়ুন:নরমাল মেকআপ করতে কি কি লাগে
নিয়মিত ব্যবহারে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল এবং মসৃণ। ত্বক পরিষ্কার করতে হবে এর কারণ হচ্ছে আপনি সারাদিন যে ময়লা এবং মেকআপ করেছেন তার অবশিষ্ট যদি ত্বকে লেগে থাকে তাহলে এলোভেরা জেল ভালো মতো কাজ করবে না। তাই আপনি আগে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখটি ধুয়ে নিয়ে তারপরে অ্যালোভেরা জেল ভালোভাবে লাগিয়ে নিবেন।
এটা আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে গভীরভাবে কাজ করবে। অ্যালোভেরা জেল লাগানোর পরে হালকা ম্যাসেজ করবেন। তাহলে জেলটি ত্বকের গভীরে ভালোভাবে পৌঁছাতে পারে এবং মেসেজের কারণে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। অ্যালোভেরা জেল সারারাত রাতে ত্বকে রেখে দিলেও কোন সমস্যা হবে না এতে আপনার ত্বক আরো মশ্চারাইজ করবে।
অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের উপকারিতা
হিসেবে খেলে শারীরিক সমস্যা এবং পেটের সমস্যাও দূর করে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অ্যালোভেরার অনেক উপকারী গুণ রয়েছে। তাই আসুন আমরা এলোভেরা উপকারিতা জেনে নি।
- অ্যালোভেরা জুস শরীরের ক্লান্তি দূর করতে সহায়তা করে।
- অ্যালোভেরা জুস খেলে শরীরের রক্তচাপ কমায়। যাদের সুগার রয়েছে সুগারের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে ও কোলেস্টেরল স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।
- বিভিন্ন রকম চর্মরোগ থেকে মুক্তি দেয়।
- শরীরের যে কোন জায়গায় ক্ষতস্থান থেকে সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।
- অ্যালোভেরা আঠালো রসে পরিপাকতন্ত্র কে পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি সহায়তা করে এবং এর ভারসাম্য রক্ষা করে।
- অ্যালোভেরা জুস শরীরের জমে থাকা মেদ দূর করে এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
- অ্যালোভেরার জুস খেলে হাড় ও মাংসপেশিকে শক্ত করতে সাহায্য করে।
- অ্যালোভেরার উপাদান হৃদ যন্ত্রের যেকোনো সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।
- ত্বক চুলের যত্নেও অ্যালোভেরা অনেক উপকারী। ত্বককে র্যাশ থেকে দূরে রাখে।
- অ্যালোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর করে।
- অ্যালোভেরা জেল ব্যবহারে ত্বকের ছাপ দূর হয়।
- অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে ত্বকে কোনরকম চুলকানি হয় না এবং বয়সের ছাপ বোঝা যায় না কমিয়ে নিয়ে আসে।
- ত্বক মসৃণ ও উজ্জ্বল দেখায়।
- চুলের যত্নে এলোভেরা জেল অনেক উপকারী। চুলকে রাখে খুশকি মুক্ত।
- চুল পড়া বন্ধ করে এবং নতুন চুল গজায়।
- চুল ঝলমল দেখায়।
- চুলের উক্ষো শুষ্ক ভাব থেকে দূর হয়।
এলোভেরা জেল তৈরির নিয়ম
আপনারা অনেকেই অ্যালোভেরা জেল বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসেন। অনেকেই বাজার থেকে কিনে এনে আমরা ব্যবহার করে থাকি। তবে অ্যালোভেরা জেল বাড়িতেও তৈরি করা যায়।অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম জানা দরকার। তাহলে আপনি অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করে আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারবেন।
সে কারণে এলোভেরা জেল ঘরে বসেই তৈরি করে নামি দামি ব্রান্ডের অ্যালোভেরা জেল কিনার চাইতে ভালো হবে। আপনার যে জেল কিনতে টাকা খরচ হয় সেটি না করে ঘরে বসেই এলোভেরা জেল তৈরি করে নিন। শীতের সময় ত্বকের ভাব রুক্ষ ভাব হয়ে যায়। ত্বকের রুক্ষ সুক্ষ ভাব হয়ে যাওয়ার কারণেই অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা প্রয়োজন।
অ্যালোভেরা জেলের রয়েছে ভিটামিন, মিনারেল ও এন্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বকের মশ্চারাইজ করতে বেশ ভালো কাজ করে। ত্বকের ওপর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া করে না। তার অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে ত্বকের কোন ক্ষতি হয় না। আপনি এলোভেরা গাছ বাজার থেকে নিয়ে আসতে পারেন বা বাড়ির আশেপাশেও লাগিয়ে ব্যবহার করার সময় তুলতে পারেন।
একটি অ্যালোভেরা গাছ থেকে একটি পাতা কেটে নিতে হবে। অথবা বাজারে অনেক এলোভেরার পাতা বিক্রি হয়ে থাকে। আপনার বাড়িতে যদি না থাকে তাহলে সেখান থেকে নিয়ে আসতে পারেন। এরপর ওই পাতাকে১-২ ঘন্টা পানিতে ভিজে রাখুন এতে পাতার যে হলুদ রং রয়েছে সেটা বের হয়ে যাবে। এরপর পাতাটিকে পানি থেকে তুলে দুই সাইড কেটে মাঝখানে কেটে নিয়ে নির্যাস বের করে নিন।
এর মধ্যে ভিটামিন ই ক্যাপসুলের তেল মিশিয়ে দিন। তার সঙ্গে গোলাপ জল ও আপনার পছন্দ অনুযায়ী এসেন্সিয়াল অয়েল যোগ করে ভালো করে মিশ্রণ করে নিন। হয়ে গেল আপনার অ্যালোভেরা জেল তৈরি। এবার নিশ্চয়ই আপনারা অ্যালোভেরা জেল ঘরে বসেই তৈরি করতে পারবেন।
লেখক এর শেষ কথা
অ্যালোভেরা জেল খুব উপকারী একটি উপাদান।। আমাদের ত্বক চুল এবং শারীরিক সমস্যা দূর করতেও অ্যালোভেরা জেল অনেক উপকারে আসে। আবার এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের জন্য লিখেছি অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম। এবং এলোভেরা তৈরি করার নিয়ম সহ উপকারী বিষয়। বোঝ এই আর্টিকেল পড়ে বোঝা যায় যে অ্যালোভেরা জেল এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই।
আরো পড়ুন:চুল পড়া বন্ধ করার ঔষধের নাম
প্রিয় পাঠক সমস্ত আর্টিকেল পড়ে আশা করি অ্যালোভেরা জেল মুখে ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আপনারা সুষ্ঠু ধারণা পেয়েছেন। এ আর্টিকেল পড়ে আপনার যদি কোন মতামত থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। এই আর্টিকেলটি আপনাদের বন্ধুবান্ধব আত্মীয় স্বজন এবং অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করুন যেন তারাও জানতে পারে এলোভেরা সম্পর্কে। এরকম আরো আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।
সাদ বি ডি নীতিমালা; মেনেকমেন্টকরুনপ্রতিটিকমেন্টরিভিউকরাহয়;
comment url