থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয়

আপনি কি থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয় সম্পর্কে জানতে চান? তাছাড়া থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগী কত বছর বাঁচে সে সম্পর্কেও আলোচনা করেছে।তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি না টেনে মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করি আপনারা আমার এই আর্টিকেল থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয় সম্পর্কে পড়ে সচেতন হবেন।
থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয়

থ্যালাসেমিয়া শরীরে রক্তস্বল্পতা সৃষ্টি করে। অন্য কোন জীবাণু থেকে হয় না। এটি বাবা মা ভাই বোন সম্পর্কে যদি হয় তবে এই রোগটি সৃষ্টি হতে পারে। তাই আমাদের রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জেনে নেয়া দরকার যে বাবা-মা বা মা কারো থ্যালাসেমিয়া থাকলে সেভাবে চিকিৎসা নেয়া দরকার। তাই আমাদের অবশ্যই জানতে হবে থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয় সম্পর্কে।

ভূমিকা

থ্যালাসেমিয়া দুটি বাহকের হলে সন্তানের হবে। থ্যালাসেমিয়া দুই প্রকারের হয় বিটা এবং আলফা। আমি আমার আর্টিকেলে থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয় বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
তাছাড়াও থ্যালাসেমিয়ার খাবারের লিস্ট রয়েছে যেগুলো সাধারণ মানুষের চেয়ে আলাদা হবে। তাই সেই খাবারের লিস্ট অনুযায়ী খাওয়া দরকার। কারণ থ্যালাসেমিয়া রোগীর আয়রনযুক্ত খাবার খাওয়া যাবেনা। কম আয়রন যুক্ত খাবার খেলেও ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেয়ে সেটা সমতা করে নিতে হবে।

থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয়

থ্যালাসেমিয়া কি

থ্যালাসেমিয়া কি থ্যালাসেমিয়া হচ্ছে এমন একটি রোগ যেটি শরীরের রক্তস্বল্পতা সৃষ্টি করে। এটি কোন বংশগত রোগ না। এটি দ্বারা কোন বড় ধরনের রোগ যেমন ক্যান্সার নয়। থ্যালাসেমিয়া রোগের সাথে একসাথে খেলে বা পাশে বসলে অন্যর হবে এরকমটি নয়। এটি সম্পূর্ণই বংশগত রোগ। এ রেপ সম্পর্কে ডঃ মুহাম্মদ কামরুজ্জামান বিস্তারিত লিখেছেন কেন হয় এবং এর করণীয়। আমি এই আর্টিকেলে থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব।

থ্যালাসেমিয়া কেন হয়

মা ও বাবা দুজনার যদি থ্যালাসেমিয়া থাকে তবে থ্যালাসেমিয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।আবার যেকোনো একজনার থ্যালাসেমিয়া থাকলে খুব অল্প পরিমাণ ঝুঁকিমুক্ত থ্যালাসেমিয়াও হতে পারে আবার জটিলও হতে পারে। হিমোগ্লোবিন অনুগুলো আলফা এবং বিটা নামক ছেলেরা গঠিত বলে থ্যালাসেমিয়া দুই ধরনের হয়ে থাকে। আলফা থ্যালাসেমিয়া এবং বিটা থ্যালাসেমিয়া এই দুই ধরনের থ্যালাসেমিয়া মধ্যেও কম বেশি রয়েছে।

আরো পড়ুন:খালি পেটে মধু খাওয়ার উপকারিতা

থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষন

কম থেকে একটু বেশি উপসর্গ হলে যেসব লক্ষণ দেখা যায় তা নিচে দেওয়া হল জেনে নিন
  • হাড়ের অস্বাভাবিক অবস্থা দেখা যায়।
  • প্লীহা পেটের ভিতর বড় হয়ে যায়।
  • দেহের বৃদ্ধিতে ব্যাঘাত ঘটে।
  • বয়সন্ধিকাল হতে দেরি হয়।
  • অতিরিক্ত লক্ষণ যেগুলো গুরুতর লক্ষণ বলা হচ্ছে
  • খাবারের অরুচি ভাব রুচি কমে যাওয়া।
  • প্রস্রাবের গাঢ় রঙের হয়ে থাকাঅ
  • ত্বক কখনো ফ্যাকাসে হয়ে যায় আবার কখনো হলুদ ভাব হয়ে যায়।
  • মুখের হাড় গঠন অন্যরকম দেখায় যেটি অস্বাভাবিক।
  • জন্ডিস দেখা দেয়।

থ্যালাসেমিয়া রোগের প্রতিরোধে করনীয়

বাবা মা দুজনার জেনেই থ্যালাসেমিয়ার বাহক থাকলে সন্তানের এ রোগের ঝুঁকি থাকে। তাই বে দেয়ার সময় পরীক্ষা করে নিতে হবে যে কারো থ্যালাসেমিয়া রয়েছে কিনা। দুজনের থ্যালাসেমিয়া থাকলে বিয়ে না দেয়া উচিত। একজন সুস্থ মানুষকে একজন বাহককে বিয়ে করতে পারবে। কারণ তাদের সন্তান থ্যালাসেমিয়ার বাহক হওয়ার সম্ভাবনা কমই থাকে। তবে একজন বাহক আর একজন বাহকের সাথে বিয়ে হলে সন্তান না হওয়ার সম্ভাবনার সাথে সন্তান হলেও প্রতিবন্ধী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

আর যদি দুই জন বাহকে মধ্যে বিয়ে হয়ে যায় তবে সন্তান পেটে আসার ৮-১৪ সপ্তাহের মধ্যে এমনিওসেন্টেসিস করে দেখা দরকার যে বাচ্চার অবস্থাটা কিরকম আছে।যদি জানা যায় যে বাচ্চা একজন থ্যালাসেমিয়া রোগী তবে জন্ম না হয় ভালো। তাই বিয়ের আগেই সকলের রক্ত পরীক্ষা মাধ্যমে প্রত্যেককে জানতে হবে থ্যালাসেমিয়ার বাহক আছে কি না। যদি থাকে তবে সে বিয়ে বন্ধ করে দেয়ায় উত্তম।

আরো পড়ুন:হিট স্ট্রোক এর লক্ষণ কি কি

কি পরীক্ষা করে জানা যাবে যে থ্যালাসেমিয়া কিনা

সেটি হচ্ছে হুমাটোলজি অটো এনালাইজার মেশিনে রক্তের সিবিসি পরীক্ষার মাধ্যমে পাওয়া যায়। আবার হিমোগ্লোবিন electroফরসিস পরীক্ষার মাধ্যমেও জানা যায়। বিশেষ ক্ষেত্রে ডিএনএ এনালাইসিস পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায়।

শিশুর থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণ

থ্যালাসেমিয়া একটি রক্তস্বল্পতা রোগ।রক্তে হিমোগ্লোবিনের জন্য শরীরের রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। শিশুর থ্যালাসেমিয়া রোগের লক্ষণ কি কি হতে পারে সেগুলো জানুন।
  • জন্মের এক বছরের মধ্যে থ্যালাসেমির কোনরকম লক্ষণ প্রকাশ পায় না।
  • বাচ্চার শারীরিক বৃদ্ধির বাধা ঘটে।
  • বাচ্চার ঘন ঘন ইনফেকশন ঘটতে পারে।
  • অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চার পেট ফুলে যায়।
  • রক্তস্বল্পতার কারণে জন্ডিসের সমস্যা ও দেখা দেয়।
  • বাচ্চাকে দেখতে একটু অন্যরকম লাগে।
তবে বাচ্চার যদি থ্যালাসেমিয়ার পরিমাণ কম হয় সেক্ষেত্রে বাচ্চার শারীরিক কোন সমস্যা নাও দেখা দিতে পারে। আবার রক্তস্বল্পতা থাকতে পারে যা পরবর্তীতে শারীরিক ইনফেকশন বেড়ে যায়।
যে পরিবারের মা বাবার আত্মার মধ্যে বিয়ে হয় সে পরিবারে বাচ্চার থ্যালাসেমিয়ার প্রবণতা দেখা যায় ।

থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগী কত বছর বাঁচে

বর্তমানে থ্যালাসেমিয়া রোগ অতিমাত্রায় বেড়েই চলেছে।যে দেশগুলোর মধ্যে দেখা যায় লক্ষ্যণীয় যেমন বাংলাদেশ পাকিস্তান ভারত ও নেপাল। বিজ্ঞানীরা তাদের মতামতে ৫০ বছর পর একটি বড় ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। থ্যালাসেমিয়া রোগটি বেড়ে যাওয়ার কারণে এখন ৮ই মে বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস পালিত হয়। আত্মীয়র মধ্যে বিয়ে হলে এ সমস্যাটা বেশি দেখা দেয়। 

আরো পড়ুন:ওজন কমাতে গ্রিন টি বানানোর নিয়ম

যেমন বংশের মধ্যে ভাই বোন সম্পর্কে যদি বিয়ে হয় তাহলে শিশু থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হতে পারে। আবার দুজন থ্যালাসেমিয়া বাহকএর মধ্যে বিয়ে হলেও শিশু থ্যালাসেমিয়া হয়। একজন থ্যালাসেমিয়ার বাহক এবং সুস্থ ব্যক্তির মধ্যে বিবাহ হলে থ্যালাসেমিয়া নাও হতে পারে।থ্যালাসেমিয়া রোগী ৩০-৪০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। কিন্তু এ সময় অনেক সমস্যা অনেক রোগে ভোগে তারা। 

একজন থ্যালাসেমিয়াকে প্রতিমাসে রক্ত দিয়ে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। এই রক্ত দেওয়ার কারণে ও বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। আর যে রোগীররা থ্যালাসেমিয়া মাইনর তাদের রক্ত দিতে হয় না। যাদের থ্যালাসেমিয়ার পরিমাণ অল্প মাত্রায় রয়েছে তাদেরকে থ্যালাসিমিয়া মাইনর বলা হয়। তবে তাদের অনেক রোগ হয়। তাদের খাবার প্রতি নজর রাখতে হয় এবং তারা অল্পতেই দুর্বল হয়ে যায়।

থ্যালাসেমিয়া রোগীর খাবার তালিকা

থ্যালাসেমিয়া রোগী আয়রন জাতীয় খাবার খাওয়া একবারে নিষিদ্ধ। আয়রন জাতীয় খাবার খেলেও কম পরিমাণে খেতে হবে এবং ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেয়ে খাবারের ব্যালেন্স রক্ষা করতে হবে। থ্যালাসেমিয়া রোগীরা যেহেতু সব রকম খাবার খেতে পারবেনা তাই তাদের খাবার লিস্টগুলা খুব খেয়াল করে বানাতে হবে যাতে ভিটামিন এবং মিনারেল এর অনুপাত ঠিক থাকে। খেয়াল রাখতে হবে যেন প্রোটিন,ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, জিংক, কপার, ও ভিটামিন সি এই ভিটামিন গুলো যেন খাবারের সঠিক মাত্রায় থাকে।
ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়াম
থ্যালাসেমিয়া রোগীর হাড়ের স্বাস্থ্যের অবস্থা ভঙ্গুর ধরনের হয়। এছাড়াও হার প্রশস্ত ও হাড়ের ঘনত্ব কমে যায় হারের জয়েন্টে ব্যথা সৃষ্টি হয়। হাড়ের সমস্যা দূর করার জন্য ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা অনেক। তাই খেয়াল রাখতে হবে যে যে খাবারগুলো খাবে সেগুলোতে যেন ভিটামিন পরিমাণ মতো থাকে। যেমন দুধ, দুগ্ধজাত খাবার, সোয়া ডিমের কুসুম তাছাড়াও ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট নেয়া যেতে পারে। ভিটামিন ডি সকালের রোদে রয়েছে এটি একটি খুব ভালো উৎস।
মিনারেল
থ্যালাসেমিয়া রোগের জন্য মিনারেল রেগুলার ডায়েট এবং সাপ্লিমেন্ট এর মাধ্যমেও নেয়া যেতে পারে। তাছাড়া মাশরুম,ডার্ক,চকলেট, মুরগির মাংস, গম, টার্কি মাংস, দুধ এসব খাবারও উল্লেখযোগ্য।
প্রোটিন
মাংস কলিজা ডিম এ রোগের জন্য এগুলো নিষিদ্ধ। তাই প্রোটিনের উৎস হিসেবে ছয়, দধি, পনির,, দই ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।
কম আয়রন যুক্ত মাছ
যে মাছগুলোতে আয়রন কম রয়েছে সে মাছগুলো খাওয়া যেতে পারে। যেমন রুই,, কাতল সোল, পুঁটি, ছোট মাছ, টাকি, মাগুর ইত্যাদি মাছে আয়রন কম থাকায় এগুলো খাওয়া যেতে পারে।
কম আয়রন যুক্ত সবজি
সব শাকে তুলনামূলকভাবে বেশি পরিমাণ আয়রন থাকে।তবে এর মধ্যেই লাউ , কুমড়ো, করলা, ঝিঙ্গে ইত্যাদি খাবারে কম আয়রন থাকায় এগুলো খাওয়া যেতে পারে।
কম আয়রনযুক্ত ফল
ফলে তুলনামূলকভাবে আয়রন কম থাকে। যেমন কমলালেবু, জাম্বুর,, পেঁপে আম, আঙ্গুর, স্ট্রব, ইত্যাদি ফলে আয়রন কম রয়েছে। ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলেই আয়রনের পরিমাণ কমে যায়।
কম আয়রন আছে যেসব খাবারে
কম আয়রন যুক্ত খাবার থ্যালাসেমিয়া রোগের ক্ষেত্রে খাওয়া দরকার। তাই কোন সবজি ফল বা মাছে আয়রন কম আছে তার সঠিকভাবে জেনে খাওয়া দরকার। যদি আয়রনের পরিমাণ বেশি খাওয়া হয়ে যায় তবে ভিটামিন সি আছে এমন ফল বা খাবার খেয়ে আয়রনটা কমিয়ে আনা যেতে পারে।এছাড়াও মধু লেবু, দুধ দিয়ে বানানো যেকোনো খাবার এটা দিতে আইরন কম আছে। মিষ্টি, মাখন আপনারা চাইলে দুধ সরাসরি খেতে পারেন।
থ্যালাসেমিয়া রোগীদের যেসব খাবার নিষিদ্ধ
আয়রনযুক্ত খাবার থ্যালাসেমিয়া রোগীর জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। অতিরিক্ত আয়রনযুক্ত খাবার যেগুলা রয়েছে সেগুলো নিচে লিস্টে দেওয়া হলো।
  • মাংসের ক্ষেত্রে গরুর মাংস খাসির মাংস কলিজা।
  • ইলিশ, চিতল, চিংড়ি,সামুদ্রিক মাছ, অট্টোপাশ, শুটকি মাছ, ও শিং মাছ এ ধরনের সব ধরনের রকম মাছ খাওয়া উচিত নয়।
  • কচু শাক, লাল শাক,পুঁইশাক, বিশেষ করে যতরকম শাক রয়েছে সবগুলোতেই অনেক আয়রন রয়েছে তাই শাক খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।
  • আনার, আনারস, তরমুজ,, পাতা খেজুর, ছোলা, কিসমিস, বাদাম, তিল, ফুলকপি ,ব্রকলি, ছোলা, কিসমিস, সরিষা, ধনিয়া পান, বাচ্চাদের খাবার, কর্নফ্লাক্স, উপরোক্ত খাবারে অতিরিক্ত মাত্রায় আয়রন রয়েছে তাই থ্যালাসেমিয়া রোগীর ক্ষেত্রে এই খাবারগুলা বর্জন করাই ভালো। তাহলে থ্যালাসেমিয়া রোগী সুস্থ থাকবে।

লেখকের মন্তব্য

আমার এই আর্টিকেলটি এ থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয় সম্পর্কে আলোচনা করেছে। থ্যালাসেমিয়া একটি রক্তস্বল্পতা রোগ যেটা ছোঁয়াচা নয়। অনেক মানুষ মনে করে এটি হয়তো তার আছে আমারও হয়ে যাবে কিন্তু এমনটি নয়।থ্যালাসেমিয়া কি কেন হয় লক্ষন ও প্রতিরোধে করনীয় সম্পর্কে আমি এই আর্টিকেলে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি যেটি পড়ে আপনারা থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে জানতে পারেন। থ্যালাসেমিয়া সচেতনতাই কমে যায়। আমাদের সচেতন হতে হবে ভবিষ্যতে
যেন এই রোগ মারাত্মক আকার ধারণ না করে।

আরো পড়ুন:লিভার সিরোসিস থেকে মুক্তির উপায়

আশা করি আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে এবং আপনারা যারা উপকৃত হয়েছেন। আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুবান্ধব আত্মসজনদের মধ্যে শেয়ার করতে পারেন। এবং আমার ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাদ বি ডি নীতিমালা; মেনেকমেন্টকরুনপ্রতিটিকমেন্টরিভিউকরাহয়;

comment url