ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে
ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে সে বিষয়ে কি আপনারা জানতে চান? বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয় কত সালে সে বিষয়ে কি জানতে চান? তাহলে আমার এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আর্টিকেলটি না টেনের সম্পূর্ণ পড়তে থাকুন তাহলে আপনারা জানতে পারবেন ইন্টারনেট সম্পর্কে এবং ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে এ বিষয়ে আলোচনা করেছি।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা অনেক কাজ করতে পারি খুব সহজেই। এখনকার যুগে ইন্টারনেট নাই কোন ঘরে এরকমটি নাই।কারণ এখন স্মার্ট টিভি রয়েছে যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা যে কোন প্রোগ্রাম দেখতে পারি। ইন্টারনেট আবিষ্কারের বিষয়ে বিভিন্নজন বিভিন্ন রকম মতামত দিয়েছে। কারণ একজনার পক্ষে কখনোই ইন্টারনেট আবিষ্কার করা হয়নি। কয়েকটা সাল এবং নাম রয়েছে যেগুলো অনুযায়ী জানা যাই ইন্টারনেট আবিষ্কারক এর নাম। আমারে আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভূমিকা
বর্তমান বিশ্বে ইন্টারনেট ছাড়া জীবন যাপন চিন্তাই করা যায় না। ইন্টারনেটের কোন বিকল্প পথ নেই। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা যেকোনো বিশ্বের যেকোনো খবর পেয়ে থাকে। বিনোদন থেকে শুরু করে যোগাযোগ মাধ্যম সবকিছুই আমরা পাই। কিন্তু আমরা অনেকে ইন্টারনেট সম্পর্কে জানিনা যে ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে। তাই আমার এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে ইন্টারনেটের সুবিধা অসুবিধাও আলোচনা করেছি আপনারা পড়ে সেগুলো জানতে পারবেন। ইন্টারনেটে আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে সে বিষয়েও জানতে পারবেন।
ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে
একটা সময় ছিল যখন আমরা ইন্টারনেট সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। সময়ের সাথে সাথে এমন একটা সময় আসলো যে কিছু হাতে গোনা মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করতে শুরু করলো।বর্তমান সময়ে সবাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করি আবার কেউ ল্যাপটপ এবং কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। আর এই ডিভাইস গুলো ইন্টারনেট ছাড়া প্রায় অচল হয়ে থাকে।
ইন্টারনেটের কারণেই অফিসিয়াল কাজ থেকে শুরু করে, অনলাইন এপ্লিকেশন, কাজের খবর সব কিছুর আপডেট থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়ার সব রকম খবর পেয়ে থাকে। ইন্টারনেটে বিভিন্ন পণ্য আমরা কেনাবেচা করতে পারি পছন্দ করে নিজের পছন্দ অনুযায়ী এবং অন্যকে গিফট দিতে পারি।
ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা দেশের বাইরের মানুষের সাথেও যোগাযোগ করতে পারি খুব সহজে। আমরা এই ইন্টারনেট ব্যবহার করি অনেকেই কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা ইন্টারনেটের আবিষ্কার কে করেছেন ইন্টারনেট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আমি আমার এই আর্টিকেলে আলোচনা করব।
আরো পড়ুন:পোষা পাখির নামের লিস্ট পড়ুন
১৯৬৯ সালের ১৪ ১৪ ই জানুয়ারি ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের লস এঞ্জেল এবং স্ট্যানফোর্স রিসার্চ ইনস্টিটিউট এর মাধ্যমে প্রথম নেটওয়ার্ক যোগাযোগ স্থাপন করা হয়।ভিনটন জি কার্ফ কেইন্টারনেটের জনক বলা হয়।বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জন আবিষ্কার করার কারণে বিভিন্ন সাল এবং নাম বলা হয়ে থাকে। এর কোন নির্দিষ্ট একজনার নাম বা সাল থাকে না।
১৯৭৩ সালেই প্রথমবারের মতো তৈরি হয় TCP IP ১৯৮০ র দশকে এটি হয় ইন্টারনেট এর সার্বজনীন ভাষা হিসেবে।সাধারণত ইন্টারনেট ১৯৯০ দশকের শেষ অংশে প্রয়োগ করা হয়। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয়। ইন্টারনেট ব্যবহার করে সবচেয়ে বেশি যেই দেশ সেই দেশের নাম হলো চীন এবং দ্বিতীয় টি হল যুক্তরাষ্ট্র।
ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য তিনটি জিনিস প্রয়োজন
ডিভাইস
ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য যেকোনো একটি ডিভাইস যেমন কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্ট টিভি ও স্মার্টফোন ইত্যাদি মধ্যে কানেক্ট করে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়।
ISP
আপনার ডিভাইসের সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী ডিভাইস বা ISP সংযোগ করতে হবে। সেখান থেকে সংযোগ করলে আপনার ইন্টারনেট সংযোগ হবে।
ওয়েব ব্রাউজার
ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে অবশ্যই আপনাকে ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে যেমন google chrome, mozilla firefox, সফটওয়্যার edge, সাফারি ইত্যাদি।
ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য যেকোনো একটি ডিভাইস যেমন কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, স্মার্ট টিভি ও স্মার্টফোন ইত্যাদি মধ্যে কানেক্ট করে ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়।
ISP
আপনার ডিভাইসের সাথে ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ইন্টারনেট সেবা প্রদানকারী ডিভাইস বা ISP সংযোগ করতে হবে। সেখান থেকে সংযোগ করলে আপনার ইন্টারনেট সংযোগ হবে।
ওয়েব ব্রাউজার
ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে অবশ্যই আপনাকে ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে যেমন google chrome, mozilla firefox, সফটওয়্যার edge, সাফারি ইত্যাদি।
ইন্টারনেটের ব্যবহার
বর্তমানে মানুষ ইন্টারনেট ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারে না। আমরা সকলেই জানি যে ইন্টারনেট যে কোন কাজেই আমাদের প্রয়োজন হয়। এবং আমরা ইন্টারনেট ছাড়া কোন কাজ করতে পারি না। তাহলে চলুন আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা জেনে নি।
যোগাযোগর ক্ষেত্রে
ইন্টারনেট থাকার কারণে আমরা একে অপরের সাথে অনলাইনের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারি। আমরা দেশ অথবা বিদেশে যে কোন জায়গা থেকে আমাদের পরিবারের মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারি খুব সহজেই। শুধু যে কথা বলব তা নয় তার সাথে চ্যাটিং, ভিডিও কল, ভয়েস কল, ইমেইল ইত্যাদি মাধ্যমেই আমরা যোগাযোগ করতে পারি।
বিনোদনের ক্ষেত্রে
বর্তমানে যুগে মানুষ টেলিভিশন বা ডিভিডি প্লেয়ার এর দিকে আর আগ্রহ দেখায় না। সিনেমা গান, সিরিয়াল দেখা থেকে সবকিছুই এখন আমাদের হাতের মুঠোয় চলে এসেছে। যে আমরা অতি সহজেই ইচ্ছা করলে চার্জ দিয়ে দেখতে পারি। বিভিন্ন রকম রান্না রেসিপিও সার্চ দিয়ে আমরা ইন্টারনেটের সাহায্যে দেখতে পারি।
ঘরে বসেই ইনকাম
বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে উপার্জন করা যায়। বিভিন্ন রকম ব্লগিং, ইউটিউব চ্যানেল, ফ্রিল্যান্সিং এবং আরও অনেক অন্যান্য বিভিন্ন মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমেই এসব লাভজনক উপার্জন করা সক্ষম হয়েছে। অনেকেই এটি উপার্জনের প্রধান মাধ্যম হিসেবে মেনে নিয়েছে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আর্টিকেল লেখা যায় ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়।
শিক্ষা ক্ষেত্রে
বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থাতে ইন্টারনেট ছাড়া চলে না কেননা শিক্ষার ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের কোন বিকল্প নেই।২০১৯ সালে করোনার মহামারী সময় ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে শিক্ষা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। করোনার সময় মানুষ ঘর থেকে বের হতে পারত না স্কুল কলেজ বন্ধ তখন মানুষের পড়ালেখা থেমে যায়। সেই সময় ইন্টারনেটকে কাজে লাগানো হয়েছে।
আরো পড়ুন:শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির গুরুত্ব
ঘরে বসে পড়ালেখায় থেমে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে ক্লাস করার নিয়ম চালু করা হয়। বর্তমানে অনলাইনের ক্লাস খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এবং এর মাধ্যমে অনেক দূর দূরান্ত থেকেও আমরা একসাথে ক্লাস করতে পারি। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে জব প্রিপারেশনের জন্য অনলাইনে ক্লাস করানো যায়।
চিকিৎসা ক্ষেত্রে
বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে ও চিকিৎসা দেয়া যায়। ইন্টারনেট চিকিৎসার এমন উন্নতি সাধন হয়েছে যেটি অনেক উপকার এসেছে। বর্তমানে চিকিৎসকরা একটি জটিল রোগের চিকিৎসা করার সময় অন্য একটি চিকিৎসকের সাথে ইন্টারনেটের মাধ্যমে সংযোগ হয়ে রোগের সমাধান দিতে পারে।
বিল পরিশোধের ক্ষেত্রে
এমন একটা সময় ছিল যে আমাদের ব্যাংকে গিয়ে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে কারেন্ট বিল, গ্যাসের বিল দিতে হতো। যা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার ছিল। বর্তমানে এই সমস্যার সমাধান করেছে ইন্টারনেট। আমরা দোকানে গিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে গ্যাসের বিল পানির বিল কারেন্টের বিল পরিশোধ করতে পারি। এছাড়াও স্কুল, কলেজের ও কোন প্রতিষ্ঠানের বেতন আমরা ইন্টারনেটের সাহায্যে দিতে পারি।
তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে
তথ্য খোঁজার ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের অনেক ভূমিকা রয়েছে। যে কোনো তথ্য খোঁজার জন্য আমরা youtube এ বা ওয়েবসাইটে লিখে সার্চ দিতে পারি অতি সহজেই সে তথ্য টা বের হয়ে আসবে।
চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে
চাকরি খোঁজার জন্য ইন্টারনেটের উপকার রয়েছে অনেক। আবার অপকারিতা রয়েছে। তাই আপনাদেরকে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করেই সত্য মিথ্যা যাচাই করে চাকরি খুঁজতে হবে। আমরা ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম চাকরির খবর পেয়ে থাকি যে কোথায় চাকরি সুযোগ রয়েছে। কোথায় কোন পদে কতজন লোক নিবে সে সম্পর্কে আমরা খুব সহজেই জানতে পারি।
আরো পড়ুন:কিস্তিতে ওয়ালটন মোবাইল কেনার শর্ত
এক্ষেত্রে আমাদের চাকরি খুঁজতে আর বাইরে বের হতে হয় না এবং খুব সহজেই আমরা সিভি জমা দিয়ে দিতে পারি। চাকরি খোঁজার ক্ষেত্রে এখন বিভিন্ন রকম অ্যাপ রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমেও খুব সহজে আমরা চাকরি খুঁজে নিতে পারি। এবং কাঙ্খিত চাকরি আমরা করতে।আবার অনেক সময় ভুল তথ্য বের হয় সেই তথ্য সঠিক কিনা যাচাই করে এপ্লাই করতে হবে।
কেনাকাটার ক্ষেত্রে
আরো পড়ুন:আপেল সিডার ভিনেগার উইথ মাদার খাওয়ার নিয়ম
বর্তমানে বাজারে না গিয়েও আমরা মনের মত সুন্দর আকর্ষণীয় জিনিস ইন্টারনেটের মাধ্যমে কেনাকাটা করতে পারি। করোনার সময় আমরা বাইরে না বের হয়ে কেনাকাটার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার করে কেনাকাটা করেছি। খাবার জিনিসও এখন কেনাকাটা করা যায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে।
ইন্টারনেট ব্যবহারের অসুবিধা
ইন্টারনেট ব্যবহারে যেমন অনেক সুবিধা রয়েছে তেমন অসুবিধা রয়েছে আসুন সেগুলো আমরা জেনে নিই।
- বিভিন্ন রকম মিডিয়ায় বেশিভাগ সময় নষ্ট হচ্ছে। যা তরুণ সমাজের জন্য ক্ষতিকর। শিক্ষা জন্য ভালো হলেও এটি তরুণদের সোশ্যাল মিডিয়ার জন্য ক্ষতিকর। বিভিন্ন রকম বাজে ক্ষতিকর বিজ্ঞাপন ভিডিও তারা দেখছে এবং শারীরিক এবং মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
- বিভিন্ন রকম গেম রয়েছে যে গেমের কারণে সময় অপচয় হচ্ছে যাতে শিক্ষার্থীরা পড়ালেখায় অমনোযোগী হয়ে যাচ্ছে।
- অনলাইনে অনেক সময় অনেক রকম ব্যবসার কথা বলা হয়। যেগুলো টাকা দেয়ার পরে দেখা যায় যে মানুষ ঠকানো ছাড়া আর কিছুই নয়। তাই সঠিকভাবে জেনে টাকা দেয়া উচিত।
- অনেক সময় অনেক রকম জবের অফার হয় সেখানেও টাকা দেয়ার ব্যাপারটাই রয়েছে যা মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
- সাইবার হামলা বৃদ্ধি হচ্ছে।
- অনেক সময় পড়ালেখার ক্ষেত্রেও অনেক কোচিং সেন্টার খুলে বসে আছে ।যারা টাকা নিয়ে আবার ব্লক করে দেয়। তাদের কোচিং সেন্টারের কোন অস্তিত্বই থাকে না অনলাইনে না সঠিক তথ্য না পাওয়ায় এই সমস্যাগুলো দেখা দেয়। শুধু টাকা ইনকামের একটি ফাদ মাত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে ইন্টারনেট।
- অনেক সময় ইন্টারনেটের মাধ্যমে সঠিক তথ্য উঠে আসে না অনেক ভুল তথ্য পোস্ট করা হয় যেগুলোতে মানুষ বিভ্রান্তিতে পড়ে যায়।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয় কত সালে
১৯৯৩ সালে সর্বপ্রথম ইন্টারনেট চালু করা হয়। কিন্তু তখন বাংলাদেশে ইন্টারনেট উন্মুক্ত করা ছিল না।১৯৯৬ সালে বাংলাদেশে ইন্টারনেট সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। তখন ভিস্যাট এবং আই. এস. এন নামক একটি ISP মাধ্যমে সংযোগ ঘটতে শুরু করে। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সংখ্যা অনেক বেশি। ব্রডব্যান্ড ব্যবহার করে অনেকেই কাজ করে থাকে। প্রায় ৯ কোটি ৫ লক্ষ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে।
লেখকের মন্তব্য
ইন্টারনেট আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে এ বিষয়ে অনেকের ধারণা থাকলেও আমি আজ এই বিষয়ে আপনাদেরকে জানানোর জন্য লিখেছি। আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা অনেকেই বুঝতে পারবেন ইন্টারনেটের আবিষ্কার করেন কে এবং কত সালে। বর্তমান যুগে ইন্টারনেট ছাড়া মানুষ চলতে পারে না।
আরো পড়ুন:চুল পড়া বন্ধ করার ঔষধের নাম
আমার এই আর্টিকেলটি আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই আপনাদের বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন এবং অন্যান্যদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করবেন। নতুন নতুন আর্টিকেল পড়ার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
সাদ বি ডি নীতিমালা; মেনেকমেন্টকরুনপ্রতিটিকমেন্টরিভিউকরাহয়;
comment url