প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়
প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় রয়েছে অনেকগুলো। যে উপাদানগুলো ঘরেই থাকে। প্রায় সবাই চাই গায়ের রংটা উজ্জ্বল ফর্সা এবং লাবণ্যময় হয়ে উঠুক। সৌন্দর্য সবাই পছন্দ করে।লেবু প্রায় সবার ঘরেই থাকে।লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় রয়েছে কয়েকটি। অনেকেই আছে বাজার থেকে দামি ক্রিম ব্যবহার করে। সেগুলো ত্বকের নানা রকম ক্ষতি করে।
ভূমিকা
আমরা সৌন্দর্য পছন্দ করি।তাই বিভিন্ন জন বিভিন্নভাবে সৌন্দর্য হওয়ার জন্য প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়ের জন্য কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। ঘরোয়া পদ্ধতিতে প্রাকৃতিকভাবেই ফর্সা হওয়া যায়। আপনাদের ঘরে যেগুলো থাকে সেগুলা খেয়ে বা মুখে মেখে আপনারা রং ফর্সা করতে পারেন। আপনাদের ঘরে যেমন লেবু শসা গাজর থাকলে ও এগুলা থেকেও ফর্সা হওয়া যায় ।হলুদ প্রাকৃতিক একটি উপাদান। যা ফর্সা হতে ভালো কাজ করে।
দুধ ও কাঁচা হলুদ এটার ফর্সা হওয়ার বিকল্প নাই।পানি ও পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম থেকেও ত্বক সুন্দর করা যাবে। কারণ ঘুমের অনিয়ম হলে ও পানি কম খেলে চোখের নিচে কালো হতে পারে।তাছাড়া ব্রণ হতে পারে এবং ব্রণের যে কালো দাগ সেটা থেকে যেতে পারে। তখন দেখতে খুব খারাপ লাগে তাই পানি পরিমান মত পান করা দরকার এবং পরিমাণ মতো ঘুমানো দরকার।প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় বিস্তারিত আলোচনা করা হল।
প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়
প্রাকৃতিকভাবে যেগুলো পাওয়া যায় যেমন হলুদ টমেটো আলু শসা লেবু ইত্যাদি আমাদের ঘরে থাকে যখন যেটা থাকে সেটা দিয়েই আমরা ত্বকের যত্ন নিতে পারি। তাছাড়া আপনাদের বাসায় কফি ,টক দই, দুধ বেসন, চালের গুড়া ও দুধের সর থাকে এগুলোও আমরা ত্বকের যত্নে ব্যবহার করতে পারি। টক দই আমাদের দ্রুত ত্বকের ময়লা দূর করতে সাহায্য করে ।ফলে ত্বক গভীর থেকে উজ্জ্বল হয়।টক দই খেলেও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাই ।প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় অনেক রয়েছে।
- টক দইয়ের সাথে লেবুর রস ও বেসন মিশিয়ে একটি পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর মিশ্রণটি ভালোভাবে মুখে লাগিয়ে পনের মিনিট অপেক্ষা করতে হবে ।১৫ মিনিট পরে মুখটি পানিতে ধুয়ে নিতে হবে ।প্রতিদিন এভাবে ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
- কাঁচা হলুদ ব্যবহার করেও অনেক উপকার পাওয়া যায় এতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়া এবং এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান রয়েছে যা ত্বককে সব ধরনের জীবাণু থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে ত্বকে পরিষ্কার করে এবং হলুদ বয়সের ছাপ করতে বাধা দেয়। হলুদের সাথে মসুর ডাল এবং নিম পাতা বেটে একসাথে পেস্ট করে মুখে লাগিয়ে ২0 মিনিট অপেক্ষা করতে হবে ২0 মিনিট পরে ঠান্ডা পানিতে মুখটা ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
- মসুর ডাল যে কোন দাগ দূর করতে সাহায্য করে এবং নিম পাতা যত এলার্জি টাইপের রোগ রয়েছে ত্বককে তা থেকে দূরে রাখে।
- অ্যালোভেরা জেল ত্বক ফর্সা করতে সাহায্য করে ।অ্যালোভেরা জেলের সাথে মধু বেসন মিশিয়ে পেষ্ট করে মুখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। শুকায় আসলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। এটি ব্ল্যাকহেড দূর করতেও সাহায্য করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল রাখে।
- ডাবের পানির দিয়ে মুখ ধুলে মুখের দাগ দূর হয়। মুখের দাগ মিটাতে ডাবের পানির বিকল্প নেই। ডাবের পানি দিয়ে দুই বেলা মুখ ধুলে মুখের দাগ দ্রুত দূর হয়।কালো দাগ থাকবে না, লাল দাগ ও থাকবে না ,যতরকম বসন্ত হাম বক্স এগুলা দাগ থাকে এগুলো দূর করতে ডাবের পানি দ্রুত কার্যকরী।
- বাইরে প্রচন্ড রোদের জন্য ত্বক রোদে পুড়ে যায়। বাড়ি থেকে এসে আলুর রস লাগিয়ে নিয়া যেতে পারে তাতে কালো রোদে পুড়া দাগটা দূর হবে। তাছাড়া আলুর রসে ব্রণের দাগ দূর হয়।
- আলুর রস চোখের কালো দাগ মেটাতে সাহায্য করে। আলোকে থেঁতো করে রস বের করে সে রসটা চোখের চারপাশে যদি মাখানো হয় ১৫ থেকে ২0 মিনিট অপেক্ষা করার পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নেয়া হয় তাতে চোখের চারপাশের কালো দাগ দূর হবে।
স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়
প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় এর মাধ্যমেও স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়া যায়।স্থায়ীভাবে রং ফর্সা করার যুগ যুগ ধরে মানুষ নিজের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য নানা রকম নানাভাবে অনেক কিছুই ব্যবহার করে আসে । হলুদ তার মধ্যে অন্যতম হলুদের গুনাগুন অনেক বেশি।প্রাকৃতিকভাবে হলুদ পাওয়া যায় যেটা কোন ক্ষতি করে না। আর পার্লারে এখন নানা রকম ফেসিয়াল রয়েছে ফেয়ার পালিশ, ব্লিচ ইত্যাদি অনেক রকম সেগুলো নানা রকম ক্ষতি করতে পারে্ যা গায়ের রং ফর্সা করে ঠিকই ক্ষতি করে বেশি।
কিন্তু হলুদ ক্ষতি করে না । যুগের পর যুগ ধরেই হলুদের নানা রকম ব্যবহার হয়ে আসছে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য এবং তার সাথে দুধ কম যায় না।দুধ এবং হলুদ একসাথে যদি ব্যবহার করা হয় তা থেকে অনেক ভালো একটা ফলাফল পাওয়া যায়।কাঁচা হলুদ ও দুধ একসাথে মিশিয়ে ব্যবহার করলে আপনার রং ফর্সা হবে আপনার বাহ্যিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি হবে ত্বক লাবণ্যময়ী ও উজ্জ্বল হবে।
৩ টেবিল চামচ দুধ এবং ১ টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ একসাথে মিশিয়ে পেস্ট করুন এবং আপনার সারা মুখে পেষ্টি লাগিয়ে নিন এবং শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এবং নরম তোয়ালা দিয়ে মুছে ফেলুন ।এটি ব্যবহারের পরে রোদে যাবেন না নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল ফর্সা কমল দাগ হীন সুন্দর।
লেবু দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
- অনেক সময় দেখা যায় হাত এবং পায়ের গিরার কাছে বেশি কালো হয়ে থাকে। তার জন্য একটা লেবু আর্ধেক কেটে সেখানে চিনি দিয়ে ঘষে ঘষে ডলা যেতে পারে তাতে অনেকটা কালো দা দূর হয়ে আসবে এটি নিয়মিত করাতে আপনার ত্বক হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ফর্সা।
- লেবুর রসের চালের গুড়া মিশিয়ে ভালোভাবে হাত পায়ে লাগালে অনেক সময় হাত পা দাগ দূর হয় এবং দেখতেও সুন্দর দেখায়।
- একটি অর্ধেক লেবুর রসের সাথে ২ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে ভালোভাবে ত্বকে মিশিয়ে নিতে পারেন তাতে আপনার ত্বক হবে উজ্জ্বল ফর্সা লাবণ্যময়।
- একটি অর্ধেক লেবুর সাথে ডিমের সাদা অংশ ভালোভাবে মিশিয়ে পেস্ট করে সেটা আপনার মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিলে নিয়ে 15 থেকে মিনিট অপেক্ষা করুন সুখে আসলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে দেন তাতে আপনার তৈলাক্ত ভাব কমবে পাশাপাশি উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
- অর্ধেক লেবুর রস এবং বেসন ভালোভাবে মিশিয়ে আপনার মুখে এবং গলায় লাগিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এটা সপ্তাহে অন্তত চার দিন করুন আপনার গায়ের রং হয়ে উঠবে উজ্জ্বল।।
- অনেক সময় যাদের অ্যালার্জি আছে লেবুর রসের চুলকানি হতে পারে বা মুখটা জ্বলে যেতে পারে।সেক্ষেত্রে আগে খেয়াল রাখতে হবে যে পেষ্টা আপনার ত্বকে লাগায়ে চুলকানি হচ্ছে কিনা চুলকানি হলে সেটা থেকে বিরত থাকায় ভালো।
কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায়
আল্লাহর সৃষ্টি সব কিছুই সুন্দর। আল্লাহ আমাদেরকে অতি সুন্দরভাবে সৃষ্টি করেছেন করেছেন। বিভিন্ন জনার ত্বকের রং বিভিন্ন রকম। অনেকেই সেই ত্বকের রঙের সন্তুষ্ট আবার অনেকেই ভাবে ত্বক যদি একটু সুন্দর হতো একটু উজ্জ্বল হত। সেক্ষেত্রে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় ও ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করতে পারি। ফর্সা হওয়ার জন্য সপ্তাহে অন্তত তিন থেকে চার দিন এই পেস্টি ব্যবহারকরতে হবে।
চার টেবিল চামচ মধুর সাথে 2 টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিক্সড করে একটি পেস্টি তৈরি করতে হবে সেটি আপনার মুখে এক থেকে দুই ঘন্টা লাগিয়ে রাখতে হবে তারপর হালকা গরম পানিতে পরিষ্কার করে নিতে হবে এভাবে যদি আপনি প্যাকটা তিন থেকে চার দিন ব্যবহার করেন তাহলে আপনি ঘরোয়া ভাবে ফর্সা হতে পারে।
তাছাড়া আপনি যদি চান যে কাঁচা হলুদের বিপরীত কোন কিছু ব্যবহার করবেন তাহলে লেবুর রসের সাথে গোলাপজল এবং মধু ব্যবহার করা যেতে পারেন।এক্ষেত্রে লেবুর রস তিন চামচ গোলাপজল এক চামচ এবং মধু ২ চামচ ভালোভাবে মিক্সড করে পেজ তৈরি করে আপনার সমস্ত মুখমণ্ডলে লাগিয়ে নিন। এবং শুকিয়ে আসলে পরিষ্কার পানি দ্বারা ধুয়ে ফেলুন এভাবে কিছুদিন করলেই আপনার মুখ উজ্জ্বল ফর্সা হয়ে।
পানি পান করেও আমরা অনেক উপকার পেতে পারি বিভিন্ন শাকসবজিতে আমাদের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। যা আমাদেরকষ্ট কাঠিন্য দূর করে এবং ব্রণ উঠার রোধ করে। তাছাড়া আমাদের নিয়মিত ঘুম ঠিক থাকলে চোখের নিচে কালো দাগ হওয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।গাজরের ত্বক উজ্জ্বল করে গাজোরে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন যা ফ্রি রেডিক্যাল ক্ষতি প্রতিরোধ করে দূর করে। কি করে গাজর প্রতিদিন খেতে পারেন যাতে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি সাহায্য করে সাহায্য করবে।এ গুলো সব প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়।
১ মাসে ফর্সা হওয়ার উপায়
১ মাসে ফর্সা হওয়ার জন্য প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে পারি।
- এক মাসে ফর্সা হওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত এক মাস এই কাজগুলো করতে হবে তাহলে ফর্সা উজ্জ্বল লাবণ্যময়ী চেহারা পাওয়া যাবে। এবং ভেতর থেকে ফর্সা হতে পারবেন।
- প্রতিদিন সকালে উঠে এক গ্লাস একসাথে লেবুর রস মিশিয়ে পান করতে পারেন এর সাথে এক চামচ মধু দেয়া যেতে পারে।
- গ্রিন টি পান করতে পারেন চিনি ছাড়া গ্রিন টি মধ্যে কোনরকম একটু চিনি দেয়া যাবে না।
- তারপর কিছু ব্যায়াম করতে পারেন শরীর ফিট রাখার জন্য এবং তাতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
- একটা টমেটো কেটে তার মধ্যে এক চামচ লেবু চামচ মধু এক আমার শসার রস একসাথে মিশিয়ে মুখে গলায় হাতে মেখে ২০ থেকে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন এতে অতিরিক্ত তেল এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে দূর হবে এবং তাঁকে উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করবে।
ঘরোয়া উপায়ে কিছু পুষ্টিকর খাবার খেয়ে
প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় মেনে উপাদান ব্যবহার করা যেতে পারে।দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরেই আসছে প্রতিদিন এক গ্লাস দুধের সাথে এক চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশে খেতে পারলে বা এর মধ্যে মধু মিশিয়েও নিতে পারেন প্রতিনিয়ত খেলে আপনি হয়ে উঠবেন ফর্সা উজ্জ্বল আপনি ভেতর থেকেও উজ্জ্বল হবেন এবং ব্যাতিকভাবেও উজ্জ্বল হবেন।
সে খাবার হতে হবে বিভিন্ন ভিটামিনযুক্ত সেগুলো খেয়ে ত্বক ফর্সা করা যেতে পারে এবং পরিমিত ঘুম ও বিশ্রাম। বিভিন্ন রকম ফল সবজিতে বিভিন্ন রকম ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের ত্বককে এবং শরীরকে সুস্থ রাখবে পাশাপাশি উজ্জ্বল ফর্সা লাবণ্যময় করবে।
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে আমাদের ব্রণ কালচে ভাব এগুলো থাকবে না যেমন ত্বকের টানটান করবে কমলার জুস খেতে পারি লেবু এগুলোতে প্রচুর পরিমাণভিটামিন সি রয়েছে।
পানি পান করেও আমরা অনেক উপকার পেতে পারি ।একজন সুস্থ সবল মানুষের জন্য ২ লিটার পানি পান করা উচিত।বিভিন্ন শাকসবজিতে আমাদের অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। যা আমাদেরকষ্ট কাঠিন্য দূর করে এবং ব্রণ উঠার রোধ করে। তাছাড়া আমাদের নিয়মিত ঘুম ঠিক থাকলে চোখের নিচে কালো দাগ হওয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ঘুম থেকে উঠেই গাজরের জুস পান করুন।গাজরের ত্বক উজ্জ্বল করে গাজোরে রয়েছে বিটা ক্যারোটিন যা ফ্রি রেডিক্যাল ক্ষতি প্রতিরোধ করে দূর করা এছাড়াও গাজরের রয়েছে ভিটামিন এ যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।গাজর প্রতিদিন খেতে পারেন যাতে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি সাহায্য করে সাহায্য করবে।
গ্রিন টি ত্বক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে কার্যকরই ।শুধু পানীয় হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে না রূপচর্চাতেও ব্যবহার করা হয়।অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ভিটামিন বি সহ বেশ কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরের জমে থাকা টক্সিন বের করে ত্বক উজ্জ্বল করে।
লেখকের মন্তব্য
প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় জানলাম। মুখে মেখে যে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা যায় তাও না খাওয়া-দাওয়া ঠিক মতো ঘুম টেনশন মুক্ত থেকেও প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলোও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা যায়। আমরা ঘরে যা থাকে তা দিয়েই ত্বকে সুন্দর উজ্জ্বল লাবণ্যময়ী করে তুলতে পারি ।
আশা করি আমার এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লেগেছে।আমার এই পোস্টটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই আপনাদের বন্ধু বান্ধব ও অন্যান্যদের সাথে শেয়ার করুন যাতে অন্যরাও করে উপকৃত হতে পারে ধন্যবাদ।
সাদ বি ডি নীতিমালা; মেনেকমেন্টকরুনপ্রতিটিকমেন্টরিভিউকরাহয়;
comment url