রাজশাহী বিভাগের জেলা কয়টি ও কি কি

রাজশাহী বিভাগের জেলা কয়টি ও কি কি এ বিষয়ে জানার জন্য এই পোস্টটি আপনারা মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। তাছাড়াও রাজশাহী নামকরণের ইতিহাস ঐতিহ্য বিখ্যাত ব্যক্তি রাজশাহীর বিভিন্ন কথা জানতে পারবেন ।বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন নগরী হিসেবে প্রসিদ্ধ রাজশাহী। এবং সবচেয়েসুন্দরপরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নগরী হিসেবে রাজশাহীকে বলা হয় গ্রীন সিটি।

রাজশাহীতে রেশম শিল্প থাকার কারণে রেশম শিল্প নগরে বলা হয়।এখানে বিভিন্ন রকমের মিষ্টান্ন রয়েছে আম লিচু রয়েছে। রাজশাহী আমের জন্য বিখ্যাত। বায়ু দূষণ কম হয় এবং রাস্তাগুলো অনেক পরিষ্কার এবং রাস্তাগুলো আলোকসজ্জা দিয়ে সাজানো।

ভূমিকা

বাংলাদেশের মধ্যে বিভাগীয় শহর হিসেবে রাজশাহী তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। রাজশাহীর জেলার বড় উপজেলা রয়েছে ।রাজশাহীতে আটটি জেলা রয়েছে। রাজশাহীকে শিক্ষা নগরীও বলা হয়, সিলক সিটিও বলা হয়, রেশম শিল্প নগরী নামেও ডাকা হয়।রাজশাহী সম্পর্কে যতই বলা হোক তা অনেক কম দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক উন্নত যা বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে শিক্ষার মান ।রাজশাহীর বিভিন্ন দার্শনিক ঐতিহাসিক স্থানগুলো শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে। রাজশাহীরবিখ্যাত কিছু খাবার আছে তার সবকিছু নিয়েই আমরা এখানে আলোচনা করব ।

রাজশাহী নামকরণের ইতিহাস

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত রাজশাহী অঞ্চলটি।এখানে আম বিখ্যাত। রাজশাহী পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত। রাজশাহী নামকরণের উৎপত্তি সম্পর্কে জানতে হলে অনেক আগের যুগের কথা জানতে হবে। রাজশাহী শহরটি মহাকালগড় হিসাবে পরিচিত ছিল। এখানে অনেকহিন্দু মুসলিম রাজা সুলতান আর জমিদার শাসিত ছিল বলে এর নাম রাজশাহী রাখা হয় ।পরবর্তীতে এর কোন সঠিক ব্যাখ্যা এখনো পাওয়া যায়নি।

অনেকেই ধারণা করে জমিদার রাজা গণেশ করতে আত্মসাৎ এর সময় থেকেই রাজশাহী নামকরণ করা হয়েছে। রাজশাহীর নামটি প্রথম সরকারিভাবে ১৭২২ খ্রিস্টাব্দে স্থায়ী হয়।মহাকালগড় নামে যখন পরিচিত ছিল তারপরে এ অঞ্চলে ইসলাম প্রচারের জন্য সুফি সাধক আসেন।এবং ইসলাম প্রচার শুরু করেন বলা যেতে পারে বাদশাহীর শাহ এবং রাজশাহী নামকরণ করা হয়।এমনকি তুরকান শাহ রাজশাহীর নাম যুক্ত হতে পারে।এমনকি তুরকান শাহ এবং হযরত শাহ মখদুম সাহায্যে ঘিরেও শাহী নামকরণ ধীরা করা হয়

রাজশাহী বিভাগের ইতিহাস

১৯৪৭ সালে ভারতের সাথে দেশভাগের সময় পূর্ব পাকিস্তানের পরিণত হয় এ সময় রাজশাহীতে প্রতিষ্ঠিত হয় বিভাগের সদর দপ্তর ।১৯৬০ সালে রাজশাহী বিভাগ ৫ জেলায় পরিণত হয় সেগুলো হলো দিনাজপুর পাবনা বগুড়ার রংপুর ও রাজশাহী।ঢাকা-চট্টগ্রাম বিভাগের পরেই রাজশাহী বাংলাদেশের তৃতীয় বিভাগ নামে পরিচিত।বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ পদ্মা মেঘনা যমুনা বঙ্গপত্র ইছামতি ও রয়েছে। রাজশাহীতে পদ্মা নদী রয়েছে।পদ্মা নদী অনেক বড় এছাড়াও রাজশাহী বিভাগে অনেক ছোট ছোট নদনদী রয়েছে।

রাজশাহী বিভাগের ঐতিহ্য

উত্তরবঙ্গের অন্যতম বিভাগীয় শহর রাজশাহী এবং ঐতিহ্যবাহী মহানগরী যেটা পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত। সবুজ শ্যামল শিক্ষা নগরী হিসেবে স্বীকৃতি দানকারী। রাজশাহীর ঐতিহ্য মসজিদ মন্দির অনেক ঐতিহাসিক স্থাপনা রয়েছে। তাই ঐতিহাসিক নগরী হিসেবেও গণ্য করা যায় রাজশাহীক।১৯৭৭ সালে রেশম স্থাপিত হয় কুটির শিল্প স্থাপিত হয়। শিক্ষা নগরী হিসেবে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে আসছে।এখানে মেডিকেল কলেজ প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

মাদ্রাসা, প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কলেজ রয়েছে।তাছাড়াও পুলিশ একাডেমি পোস্টাল একাডেমিও এই জেলাতে অবস্থিত। রাজশাহীতে রয়েছে ঢোপকল সাংস্কৃতিক ইতিহাস ঐতিহ্য জড়িত আরো অনেক কিছু। ঢোপকল যেটা বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হতো হেমন্ত কুমারীর উদ্যোগে নির্মাণ করা হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে ঢোপকল বিলুপ্তপ্রায়। কিছু জায়গায় দেখা যায় ঢোপকল।রাজশাহীর কিছু ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা রয়েছেযার নাম জেনে নেয়া যাক।
  • বগুড়া মহাস্থানগড়
  • বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্য পুন্ড্রনগর নামে পরিচিত। যা বগুড়া জেলায় অবস্থিত। মহাস্থানগড়কে বাংলাদেশের রাজধানী হিসেবেও বলা হত। ২০১৬ সালে মহাস্থানগড় কে সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এখানে বেহুলা লখিন্দরের বাসরঘর রয়েছে এবং একটি জাদুঘর রয়েছে।
  • নওগাঁ পাহাড়পুর ও কুসুম্বা মসজিদ
  • পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহারের প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার নামে পরিচিত। ৭৮১ থেকে ৮২১ অষ্ট দশকের শেষে প্রতিষ্ঠিত ।করেছিল এই বিহার একজন ইংরেজ প্রবন্ধকার দ্বারা ১৮৭৯ সালে আবিষ্কৃত করে।১৯৮৫ সালে ইউনেস্কো দ্বারা ঐতিহ্যবাহী স্থান স্বীকৃতিপায়। কুসুম্বা মসজিদ প্রাচীন মসজিদ নওগাঁ জেলায় অবস্থিত। এখানে আলতা দীঘি রয়েছে কুসুম্বা দীঘি রয়েছে। এই মসজিদটি ৫ টাকার নোটে দেখানো হয়েছে।
  • নাটোর রাজবাড়ী ও উত্তরা ভবন
  • রাজবাড়ী মূলত একটি রাজবাড়ী রাজ বংশের একটি চিহ্ন। ১৭০৬ থেকে ১৭১০ সালে ১২০ একর আয়তনে ছোট বড় সহ মোট আটটি ভবন নিয়ে নির্মিত হয়। ছোট বড় পুকুর রয়েছে।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭২ সালে রাজবাড়ীকে উত্তরা গরভবন নামকরণ করেছিলেন।
  • বাঘা মসজিদ
  • রাজশাহী জেলা সদরের থেকে প্রায় কিছু কিলোমিটার দূরে বাধা মজলি অবস্থিত এটা একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। সুলতাননাসির উদ্দিন নুসরাত শাহ বাদশা বাদশা দারা ১৫২৩ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।পরবর্তীতে এটি সংস্কার করা হয়। মসজিদে মোট ১০ টি গম্বুজ ও ছয়টি স্তর চারটি মেহরাব ও একটি পিলার লিপি রয়েছে।মসজিদটির দৈর্ঘ্য ২২.৯২ মিটার প্রস্থ ১২.১৮মিটার।
  • রাজশাহী কলেজ
  • রাজশাহী কলেজ ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় যেটা বাংলাদেশের তৃতীয় প্রাচীনতম কলেজ হিসেবে পরিচিত। ব্রিটিশ স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত এ কলেজটি। ২৮৮৪ সালে ব্রিটিশ কলেজটি স্থাপন করেন প্রশাসনিক ভবনের ডান পাশেই শহীদ মিনার ভবনটির সিঁড়ির ওপরে সাদার উপরে কালো হরফে লেখা আছে হাজী মোহাম্মদ মহসিন হাজী মোহাম্মদ মহসিন।উনারনামে পরিচিত এই ভবনটি ১৮৮৮ সালে নির্মিত হয়েছে এখানে হাজী মোহাম্মদ মহসিন আর্থিক অনুদান দিয়েছিল তাই এটি মাদ্রাসা ভবন হিসেবেও পরিচিত।
  • পুলিশ একাডেমি
  • পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হচ্ছে পুলিশ একাডেমি।রাজশাহীর সরদায় অবস্থিত এই একাডেমী ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত।পুলিশ অফিসার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যে এটি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু হয়েছিল১৯১২ সালে জুলাই মাসে। এখানে বড় কোটি ও ছোট কুঠি রয়েছে
  • বরেন্দ্র জাদুঘর
  • বাংলাদেশে জাদুঘর হিসাবে বরেন্দ্র জাদুঘর প্রথম স্থাপিত হয় এটি এতে বিভিন্ন রকম মূর্তি রয়েছে অনেক বই পুস্তক রয়েছে বিভিন্ন পর্যটন বিদ্যা প্রার্থী এই জাদুঘরটি দেখে দেখতে আসেন এটি এখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রয়েছে। এটি সরকারি ছুটি বাদে শনি থেকে বুধবার সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত খোলা থাকে ।

রাজশাহী বিভাগের জেলা কয়টি

রাজশাহী বিভাগের জেলা কয়টি ও কি কি এ বিষয়ে আপনাদেরকে বিস্তারিত জানাবো।রাজশাহী বিভাগের মোট আটটি জেলা,উপজেলা রয়েছে ৬৭টি, পৌরসভা রয়েছে ৫৯টি ,ও ইউনিয়ন রয়েছে ৫৬৪টি।রাজশাহীতে সিটি কর্পোরেশন রয়েছে একটি। রাজশাহী বিভাগের আটটি জেলা হচ্ছে রাজশাহী নাটোর নওগাঁ পাবনা জয়পুরহাট বগুড়া সিরাজগঞ্জ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ।রাজশাহীর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হয় ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হয় ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস শীতকালীন।রাজশাহীর আয়তন ১৮১৭৪ পয়েন্ট ৪ কিলোমিটার। আখ ধান আলু পাক তামাক ফসল উৎপাদিত হয়।

রাজশাহী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি

  • শহীদ এ. এইচ. এম. কামরুজ্জামান এক বিখ্যাত পরিবারের সন্তান হিসেবে পরিচিত শহীদ এ. এইচ. এম. কামরুজ্জামান। রাজনৈতিক পরিবার থেকে ১৯২৩সালের ২৬ শে জুন জন্মগ্রহণ করেন। উনার বাবা ছিলেন একজন রাজনীতিবিদ সমাজসেবক।তিনি ১১ই মার্চ রাজশাহী ভবন মোহন পার্কে এক বিশাল স্বাধীনতা অর্জনের জন্য জনসভায় ঘোষণা দেন। ১৯৭৫ সালের ৩রা নভেম্বর রাতে জাতীয় চার নেতাকে জেলখানায় গলি করে শহীদ করা হন এই চার নেতার মধ্যে তিনি একজন ছিলেন।
  • হাজী লালমোহন সরদার
  • এক নিম্ন মধ্যবিত্ত কৃষক পরিবারে ১৮৪৮ সালে রাজশাহী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন ।রাজশাহীর ডিস্ট্রিবিউট ইঞ্জিনিয়ার সি .এইচ .লেনশন সাহেবের সাহায্যে তিনি ব্যবসায় প্রসিদ্ধ লাভ করেন এবং বিত্তবান ব্যাক্তিতে পরিণত হয় একপর্যায়ে তিনি সমাজকল্যাণ ও রাজনীতি কর্মকান্ডের আত্মনিয়োগ করেন এবং জীবনের শেষ অবসান ঘটে ১৯৩৬ সালের আগস্ট মাসে।
  • আশরাফ আলী খান চৌধুরী
  • আশরাফ আলী খান চৌধুরী ১৮৭৮ সালে মুসলিম জমিদার খান চৌধুরী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯১২ সালে ব্যারিস্টারি পাস করে আইনি কার্যক্রম শুরু করে। ১৯৩৭ সালে বঙ্গীয় আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি 1941 সালের 8 ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন ।
  • মাদার বর্খশ
  • ১৯০৫ সালের ১৪ই ফেব্রুয়ারি নাটোরের সিংড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯২৯ সালে ১৯৫০ সালে রাজশাহী পৌরসভার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। ১৯৫১ সালে রাজশাহী শহরে প্রথম রিকশা চালু করেন এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবেও কাজ করেন।১৯৬৭ সালের জানুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
  • আব্দুল হামিদ মিয়া
  • কাদিরগঞ্জ জমিদার হাজিলত লালমোহন এর পরিবারের জন্মগ্রহণ করেন আইনি পরিষদে সদস্য ছিলেন তিনি। এবং শহীদ এম. এইচ.কামরুজ্জামান ছিলেন তার পুত্র ১৯৭৬ সালে তাঁর জীবনের অবসান ঘটে।
  • কাজী আব্দুল মজিদ
  • ১৯০৯ সালের ১০ সেপ্টেম্বরে নাটোর শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দুইবার পাকিস্তানের সংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন।
  • এমাথ উদ্দিন আহমেদ
  • ১৮৭৫সালে চাঁপাইনবাবগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন।রাজশাহী জজ কোর্ট আইনি পরিষদে পরিচয় দেন। ১৯৩০সালে ডেপুটি স্পিকার পদে পদ লাভ করেন। তার জীবনের অবসান ঘটে ১৯৩৬ সালের ৭ই মে মাসে।
আরো অনেক বিখ্যাত মানুষ রয়েছে ইদ্রিস আহমেদ রাজা ও জমিদারদের মধ্যে রানী ভবানী, হেমন্ত কুমারী দেবী, শরৎ সুন্দরী দেবী,চন্দ্রশেখরের রায়, কবি সাহিত্যিকদের মধ্যে কবি শুকুর মাহমুদ, রজনীকান্ত সেন, হাসান আজিজুল হক, কোভিদ সাহিত্যিক মির্জা মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, জগদিন্দ্রনাথ রায়,মির্জা মোহাম্মদ ইউসুফ আলী

রাজশাহী কিসের জন্য বিখ্যাত

রাজশাহী অনেক কিছুর জন্য বিখ্যাত তার মধ্যে রয়েছে রেশম বস্ত্র, আম, লিচু, মিস্টান্ন সামগ্রী। রাজশাহীর আরেকটি খাবার আছে সেটা হচ্ছে কাল আইডিটি যেটা রাজশাহীর মানুষ এর কাছে খুবই প্রিয় আপনি খাবার বিখ্যাত এবং রাজশাহীর আম তো আছেরাজশাহী জেলা একটি শিক্ষা নগর যেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বাইরের দেশেও অগ্রাধিকার পেয়েছে।রসের প্রসিদ্ধ স্থানগুলো রয়েছে যেগুলো অনেক সুন্দর দেখার মত এবং জ্ঞান অর্জনের মতো।

লেখকের মন্তব্য

আশা করি আপনারা আমার পোস্টে পড়ে রাজশাহী সম্পর্কে ধারণা নিতে পেরেছেন রাজশাহী শহরটা কিসের জন্য বিখ্যাত রাজশাহীর নামের ইতিহাস ঐতিহ্য। রাজশাহীর খাবার রাজশাহীর বিখ্যাত মানুষগুলো এবং ঐতিহ্য স্থানগুলো সম্পর্কে আপনারা করেছেন সেই বিষয়ে কিছু ধারণা পেয়েছেন।

আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনারা যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধুবান্ধব আত্মীয়-স্বজন এবং অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। তারাও করে উপকৃত হোক এবং রাজশাহী সম্পর্কে জানুক ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাদ বি ডি নীতিমালা; মেনেকমেন্টকরুনপ্রতিটিকমেন্টরিভিউকরাহয়;

comment url